উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে কম বেশি সুপারি গাছ দেখা গেলেও ভিন্ন চিত্র দেখা যায় নুরাবাদ ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডে। কৃষক মোঃ সাহাবুদ্দিন (৫৮)। অন্যান্য ফসল চাষাবাদের পাশাপাশি ১২০ শতাংশ জমির সুপারির বাগান বছর প্রতি ৭০,০০০ টাকায় লগ্নি রেখেছেন । বিশাল এই দিগন্তুজুড়ে রয়েছে ছোট-বড় প্রায় ৮০০ সুপারির গাছ। গত কয়েক বছর ধরেই তিনি এই বাগিচা লগ্নি রাখেন।
গত বছরের তুলনায় এবছর সুপারির ফলন ও দাম দুটিই বেশি। আকার বেদে প্রতি বি সুপারি বেয়ারিদে কাছে ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেন। ফলে বছর শেষে প্রায় ৪০,০০০ টাকা আয় হবে বলে আশা করেন।
কৃষক মোঃ সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, প্রতি বছরই সুপারির চারাগাছ উৎপাদন করি। গত বছর চারশত চারা উৎপাদন করে দুইশত চারাগাছ নিজে রোপন করে বাকি দুইশত চারা বিক্রি করেছি।
নুরাবাদ ইউনিয়নের মতি মাস্টার মোড়ের মৌসুমী ফল ব্যবসায়ী মোঃ জাকির বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে সুপারি নারকেল সহ বিভিন্ন ফল কিনে বিক্রি করি চরফ্যাশন বাজারের আড়ৎদারদের কাছে। কৃষকরা ফোন করলে বাসায় গিয়েও সংগ্রহ করেন। এবছর সুপারির ভালো ফলন হওয়ায় অন্ত্যত ৫০,০০০ টাকা আয় হবে বলে আশা ব্যবসায়ী জাকিরের।
Recent Comments