মোহাম্মদপুর ৯নং ওয়ার্ডে বসবাস শারমিন বেগমের (২৭)। নদীর পাড়ে বসবাস হওয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগের সাথে লড়াই করেই বেঁচে আছেন। তিনি বলেন, অনেক দূর্যেগের মুখোমুখী হয়েছেন অনেকবার। হাড়িয়েছেন সহায়-সম্বলও। কৃষি কাজ করেই আমাদের সংসার চলে। তবে বছরের সব সময়ই প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে মাঠে থাকা ফসল নষ্ট হয়েছে অনেক বার।
চরফ্যাশর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান বলেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগের প্রথম আঘাত আসে কৃষির উপর, তাই আবহাওয়ার খবর পাওয়ার সাথে সাথে কৃষককে কর্তনযোগ্য ফসল ঘরে তোলতে হবে। এর পরেও যদি কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে তাদেরকে এই লোকসান পুষিয়ে আনার জন্য বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয় উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকল্পর মাধ্যমে সার, বীজ ইত্যাদি দিয়ে সহায়তা করা হয়।