ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে প্লাবিত দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাসন উপজেলা। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষি ও মৎস্য ও খাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কৃষকের। ক্ষতির মুখে পড়েছে ঢালচরের খামারিরাও।
রোববার ২৬মে দিবাগত রাত ১২টা থেকে শুরু হওয়া ঝড়-বৃষ্টি ও জলোচ্ছ্বাসে ঢালচর কুকরি মুকরি সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষি মৎস্য খাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই ইউনিয়ন গুলোর কয়েক হাজার লোক সাইক্লোন সেল্টার গুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। এতে সকল প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পানিবন্দী হয়েছে হাজারো কর্মজীবী মানুষ।
সোমবার ২৭ মে সকালে কন্টোলরুম থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নওরীন হক বলেন, চরফ্যাসনে এখনো ঝড় চলছে আট কপাট হাজারীগঞ্জ সহ অধিকাংশ ইউনিয়ন গুলোর বেঁড়িবাদ ভেঙে গিয়েছে এবং জাহানপুর ও চরমানিকা ৬০ শতাংশ প্লাবিত হয়েছে।
এছাড়া ও কুকরি- মুকরি ও ঢালচর পুরোপুরি প্লাবিত হয়েছে। ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট প্রায় ৪-৫ ফুট পানির নিচে রয়েছে। ঢালচরের ৯০ শতাংশ গরু পানিতে ভেসে গেছে। তবে মানুষ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। মৎস্য, কৃষি বিদ্যুৎসহ যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে এমনি বলেন নির্বাহী কর্মকর্তা