স্থানীয় কিশোর-কিশোরীদের সু-শিক্ষা নিশ্চিতের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালে স্থাপিত হয় স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দক্ষিন শিবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়। কথা হয় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ.কে.এম. মোছলেউদ্দিন স্যারের সাথে।
তিনি আমাদের জানান, ২০১৬ সাল থেকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন। শিক্ষার্থীদের পাঠদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সভা/সমাবেশে আলোচনা করেন বাল্য বিয়ের কুফল নিয়ে। শিক্ষার্থী ও অভিবাবকদের জানন এর ক্ষতিকর দিক সমূহ।
তিনি আরও বলেন যেহেতু মাধ্যমিক বিদ্যালয় এটি, সেহেতু অনেক অসচেতন অভিবাবক তাদের মেয়েদের না জেনে কিশোরী বয়সেই বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এ যাবৎ আমি এধরনের যতগুলো বিয়ের আলোচনা করতে শুনেছি, হয়তো আমি তাদের বাসায় গিয়ে অথবা অভিবাকদের বিদ্যালয়ে এনে বুঝিয়েছি। এতে অনেকেই তাদের মেয়ের বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে।
রেডিও মেঘনার মাধ্যমে স্থানীয় অভিবাকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনার সন্তান আপনার সম্পদ। তাই আপনার সন্তানের বাল্য বিয়ে দিয়ে সেই সম্পদকে বোঝায় পরিনত করবেন না।
বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে প্রচারিত রেডিও মেঘনার সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান “বিদ্যাপিঠ”। শুনুন, ৯৯.০ এফএম এ বুধবার সকাল ০৮:২৫ মিনিটে।
সাক্ষাৎকার গ্রহণ ও উপস্থাপনায় ফারিহা ইসলাম, প্রযোজনায় উম্মে নিশি।