সূর্য ডোবার পর কমতে শুরু করে তাপমাত্রা। শীতের দাপট সামাল দিতে গরম গরম চিতই কিংবা ভাপা পিঠার চাহিদা বাড়ে পিঠা প্রেমীদের কাছে। আর এই শীতকে ঘিরে চরফ্যাসনে জমে উঠেছে ফুটপাতে শীতের পিঠা তৈরীর ব্যবসা।
সারাবছর যারা ছোট ছোট দোকান নিয়ে অন্যান্য খাবারের ব্যবসা করেন তারাই শীতের মৌসুমে ঝুকছেন পিঠার দিকে। উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীতের পিঠা খাওয়ার ধুম পড়েছে চরফ্যাসনে। সন্ধ্যা হলেই প্রতিটি মোড়ে পিঠার পসরা নিয়ে বসছে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। ভালো দাম পাওয়ায় খুশি তারাও।
চরফ্যাসনের প্রেসক্লাব সংলগ্ন সদর রোড, থানার মোড়, হাসপাতাল রোডসহ বিভিন্ন হাট বাজারের মোড়ে দেখা মিলে ভ্রাম্যমান পিঠার দোকান। যেখানে সরিষা, মরিচ আর ধনে পাতার র্ভতাসহ ঝাল,টক মিষ্টি পিঠার স্বাদ নিতে ফুটপাতের দোকান গুলোতেই ভিড় করছে সাধারন মানুষ।
গ্রামঞ্চলে আগের মতো বাড়ি বাড়ি নতুন ধানের পিঠার আমেজ দেখা যায় না । কর্ম ব্যস্ত জীবনে পিঠা তৈরীর সময় হয় না যাদের তারও পিঠার স্বাদ নিতে ছুটচ্ছেন রাস্তার পাশের এসব দোকানে। সাধারণ মানুষ বলছে শীত আসলেই নানান রকমের শীতের পিঠা পাওয়া যাচ্ছে বাজারে।
সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত বাহারী পিঠার পসরা সাজিয়ে বসে মৌসুমী দোকানীরা। বিক্রি ভালো হওয়ায় খুশি তারা।পুরো দমে শীত ঝেঁকে বসায় শীতের পিঠার চাহিদা বেড়েছে। এখন দম ফেলার মতো সময় হয়না পিঠা ব্যবসায়ীদের।
সুরভী ও মৌসুমী মনিষা
রেডিও মেঘনা-চরফ্যাসন।
চরফ্যাসনে জমে উঠেছে শীতের পিঠার ব্যবসা, ভালো আয় পেয়ে খুশি ব্যবসায়ীরা

Recent Comments