কোরবানির ঈদকে উপলক্ষে ১ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পযর্ন্ত দুই ধাপের কঠোর বিধিনিষেধ আজ থেকে শিথিল করা হয়েছে। ঈদ সামনে রেখে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুরহাট বসানো, শপিংমল খুলে দেওয়া হয়েছে।
‘আসন্ন ঈদ-উল আজহাযাকে’ কেন্দ্র করে আজ থেকে সারাদেশের ন্যায় চরফ্যাসনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বসেছে কোরবানির পশুর হাট, চলছে বেচা কেনা। অনেকের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা দেখা না গেলেও পশুর বাজার জমজমাট। তবে ক্রেতারা বলছেন, করোনার কারণে এবারের পশুর দাম বেশি রয়েছে। আর বিক্রেতারা বলছেন দাম কম।
এদিকে বিপাকে পরেছেন, দরিদ্র পরিবারগুলো। যারা পশু পালন করেই সংসার চালাচ্ছেন। স্বপ্ন দেখছেন কোরবানির ঈদে গরু বিক্রি করে লাভবান হওয়ার বলেন মো: নাজিমউদ্দিন ও হনুফা বেগম।
এদিকে চরফ্যাসন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আতিকুর রহমান বলেন, এবার পশুর হাট বসছে এক ভিন্ন পরিস্থিতিতে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে। পশুর হাটে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় তাই বিশেষ নজরদারি রয়েছে। ক্রেতা বিক্রেতারা যেনো ন্যায্য মূল্যে পশু বেচা বেনা করতে পারেন সেজন্য সকল
ভোলা জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ সৈয়দ রেজাউল ইসলাম বলেন, কোরবানির পশু হাটে ক্রেতা বিক্রেতারা স্বাস্থ্যবিধি মুখে মাস্ক পরে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পশু বেচা কেনা করার আহবান জানান তিনি।
মৌসুমী মনীষা
রেডিও মেঘনা-চরফ্যাসন।