ঈদের দিন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত চরফ্যাসন উপজেলার পর্যটন স্পটগুলোতে শত শত মানুষের ঢল লক্ষ্য করা গেছে। প্রকৃতির এক অপরূপ নৈসর্গিক পর্যটন নগরী দ্বীপজেলা ভোলার চরফ্যাসন উপজেলা। এখানেই রয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সুউচ্চ দৃষ্টিনন্দন জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার, দর্শনীয় ফ্যাশন স্কয়ার, শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্ক, খামার বাড়ি, ম্যানোগ্রোভ বনাঞ্চলে মিনি সুন্দরবন খ্যাত চর কুকরী-মুকরী, লাল কাকড়ার দ্বীপ ঢালচরের তারুয়ায় সমুদ্র সৈকত, খেজুর গাছিয়া মিনি কক্সবাজার এবং মেঘনার কোলঘেষা মনোরম পরিবেশে গড়ে ওঠা বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক।

এসব পর্যটন কেন্দ্রে ঈদের দিন থেকে শুরু করে তৃতীয় চতুর্থ দিনেও ছুটছে বিনোদন প্রেমী মানুষেরা। ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটিতে গ্রামে আসা মানুষেরা এসব দর্শনীয় স্থানে ঘুরছে। ফলে পর্যটকদের ঢলে পরিপূর্ণ এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলো।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা জানান, জ্যাকব টাওয়ারের উপরে উঠে বাইনোকুলারের মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরের জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য, চরকুকরী-মুকরীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে হরিণের দৃশ্য মনে হয় কাছে থেকেই উপভোগ করেছি। পরিবার-পরিজন নিয়ে চরফ্যাসন ঘুরতে এসে ভালোই লাগল।
বেতুয়া প্রশান্তি পার্কে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা বলেন, ‘পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি অনেক ভালো লাগছে। ঈদের ছুটিতে এবার প্রথম এসেছি বেতুয়া পার্কে, খুব ভালো লাগছে।