গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাসনের বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলগুলোতে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত পানিবন্দী প্রায় ২০ হাজার মানুষ।
চরফ্যাসনের উপকূলীয় এলাকায় কয়েকদিন ধরে একটানা ভারী বর্ষণ চলছে। এই বৃষ্টি আরও দুই তিনদিন বাড়তে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানা গেছে। উপকূলীয় এলাকার নিন্মাঞ্চলে অন্তত দুই- তিন ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। বাতাসের তীব্রতা বাড়লে জলোচ্ছ্বাসে আরও নিম্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশংকা রয়েছে। বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর, কুকরী-মুকরী ও মুজিব নগর, সিকদারের চর তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ২০ হাজারের বেশি মানুষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ডিভিশন-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ জানান, বৈরি আবহাওয়ায় গভীর নিম্নচাপের ফলে প্রবল বর্ষণ ও পূর্ণিমার প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে উপকূলে নিম্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দুই তিন ফুট পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
মৌসুমী মনীষা
রেডিও মেঘনা-চরফ্যাসন।