সারা দেশে আবারও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ায় কঠোর বিধিনিষেধ লকডাউন জারি করেছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে সারা দেশের ন্যায় চরফ্যনেও আগামকালী বৃহঃস্পতিবার থেকে মানুষ ও যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করা হয়।
করোনার সংক্রমণ ব্যাপক আকার ধারণ করায় আগামীকাল বৃহঃস্পতিবার থেকে আবারও লকডাউনের মুখে পড়তে হয়েছে জনসাধারণকে। সারাদেশের ন্যায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে চরফ্যাসন উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু জনসাধারণের মাঝে বিষয়টি কী প্রভাব পড়েছে বা কীভাবে নিয়েছেন, তা জানতে কথা হয় সোলেইমান, শরীফ ও রহিমের সাথে। কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে সকল ধরণের দোকানপাট বন্ধ থাকলে ব্যকসায়ীদের অনেক লোকসান গুনতে হবে। নিত্য প্রয়োজনীয় দোকানপাট সিমিত সময়ের জন্য খোলা রাখে মানুষের জীবন জীবিকা সচল রাখার জাবি জানান চরফ্যাসন বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মনির উদ্দিন চাষি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শোবন কুমার বসাক বলেন, চরফ্যাসন উপজেলায় করোনা সংক্রমনের হার ভালো রয়েছে। সবসময় হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাবেন।
করনোর প্রতিরোধে উপজেলার পৌর শহরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের হাট বাজারে প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমিন। তিনি আরো বলেন, এ সময়ে পণ্যবাহী যান ও রিকশা ছাড়া গণপরিবহন, সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে শপিংমল, মার্কেট, বিনোদন কেন্দ্র।
মৌসুমী মনিষা
রেডিও মেঘনা-চরফ্যাসন।