চরফ্যাসন উপজেলার হাজারি-গঞ্জ ৫ নং ওয়ার্ড খেজুর গাছিয়ার মৎস্য ঘাট ঘুরে জানা যায়, গেল কয়েক দিন ধরে মাছ বিক্রি আগের তুলনায় কয়েক গুণ বেড়েছে। নদী ও সাগরে বর্তমানে যে পরিমানে ইলিশ ধরা পড়ছে মাছের এমন প্রাপ্যতা অব্যাহত থাকলে বিগত দিনের ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন মৎস্যজীবিগন।
ওহিদ মাঝি (৫০) , নাজিম মাঝি (৫৫) বলেন, আগের তুলনায় এখন বেশ ভালোই মাছ পাচ্ছি আমরা। আগামি দিনে গুলোতেও যদি এভাবে মাছ পাই তাহলে, যা ঋন আছে তা শোধ করা যাবে। কারণ এতা দিন আমরা অনেকেই এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে সংসার চালিয়েছি। এখন মাছ বিক্রির টাকা দিয়ে সংসার খরচ মিটিয়ে ঋনও শোধ করতে পরছি আমরা।
চরফ্যাসন উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মারুফ হোসেন বলেন, ইলিশ হচ্ছে আমাদের জাতীয় সম্পদ। প্রতি বছর জিডিপির ১% অবদান ইলিশ। ইলিশের বেশির ভাগ অংশ যায় ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলা থেকে। এবছর উপজেলায় ইলিশের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৪৪ হাজার মেট্রিক টন। এখন যে ভাবে ইলিশ পরছে নদীতে এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে আশা করছি।
জেলে জীবন ও প্রকৃতিক দূর্যোগ অনুষ্ঠানটি শুনুন সপ্তাহের প্রতি বৃহ:স্পতিবার সন্ধ্যা: ০৬:০০ টায়। উপস্থাপনায়: লাবনী হোসেন, প্রযোজনায় ছিলেন: মৌসুমী মনীষা।