বর্তমানে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। মানুষের খাদ্যের চাহিদা মেটাতে গবাদি পশুর মাংস ও দুধ ভুমিকা রেখে আসছে। গবাদি পশুর চামড়ার উপর ভিত্তি করে বহু শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে। প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া কোরবানি করতে হয় এবারে ও তার ব্যাতিক্রম নয়। ইতেমধ্যে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে সঠিক উপায়ে গবাদি পশুকে দেশীয় খাবার খাইয়ে লালনপালন গরু মোটাতাজাকরছেন কৃষক ও খামারিরা।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মো: রহমত উল্যাহ বলেন, অল্প সময়ে অল্প পুঁজিতে সুষম খাদ্য খাওয়ায়ে দৈহিক বৃদ্ধি করে গরু মোটাতাজা করা হয়। বিশেষ করে দানাদার খাদ্যের সাথে লবন, ইউরিয়া, চিটাগুড় এক সাথে মিশিয়ে দিনে ২ বার দিতে হবে। ধানের খড় এবং কাঁচা ঘাস ছোট ছোট করে কেটে এক সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ালে ভালো ফল পাওয়া যায়। মোটাতাজা করনের গরুকে সর্বক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ আঁশ জাতীয় খাবার (খড়, কাঁচা ঘাস) এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে হবে।
হাঁস মুরগি, গবাদি পশু পালনের যত্ন ও করণীয় বিষায়ক রেডিও মেঘনার পাক্ষিক অনুষ্ঠান “যত্নে মিলুক সফলতা” প্রতিমাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সপ্তাহের শনিবার সন্ধ্যা ৬.০০ টায়। শুধু মাত্র ৯৯.০ এফএম এ।
উপস্থাপনা ও সম্পাদনায় লাবনী হোসেন এবং প্রযোজনায় মৌসুমি মনিষা।