বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ২৩ অক্টোবর, সোমবার থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছিলো ভোলার চরফ্যাশনে। পায়রা চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে আবহাওয়া অধিদপ্তর ৭ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করলে চরফ্যাশনের উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে মাইকিং করেছে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচী সেচ্ছাসেবী ( সিপিপি) সদস্যরা। পাশাপাশি প্রস্তুত রাখা হয়েছিল আশ্রয়কেন্দ্র। ২৩ অক্টোবর রাতে ও ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার মধ্যরাতে হামুন উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনায় চরফ্যাশনের চরাঞ্চলের লোকজনকে নিরাপদে সরে যেতে নির্দেশনা দিয়েছিল উপজেলা প্রশাসন।

উপজেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, চরফ্যাশনের ২১ টি ইউনিয়নে ১৬৫টি আশ্রয়কেন্দ্র এবং ২০৫টি বিদ্যালয় ও মুজিব কিল্লা আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে চালু করা হয়েছিল যেখানে শুকনা খাবার ও বিশুদ্ধ পানি বরাদ্দ ছিল।