শিক্ষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক অতি নিবিড়। সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হল শিক্ষা। নিজস্ব সংস্কৃতির গঠন, উন্নয়ন, পূর্ণাঙ্গতা প্রদান এবং প্রকাশ সাধন করাই হচ্ছে শিক্ষার কাজ। এমনই একটি প্রতিষ্ঠান গোলদার হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়, স্থাপিত হয় ১৯৬৮ সালে। বিদ্যালয়টি শুরু থেকেই ধারাবাহিক ভাবে পাঠদান কার্যক্রম চলে। বর্তমানে বিদ্যালয়ে তিনশত (৩০০) শিক্ষার্থী রয়েছে। নবম শ্রেণী থেকে বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক শাখায় প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীরা জ্ঞান আহরণ করেন। অত্র বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন কর্ম সংস্থান থেকে শুরু করে বিচারক, চিকিৎসক ও বিসিএস ক্যাডার ও হয়েছেন বলে জানান, গোলদার হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ জামাল উদ্দিন স্যার।
ঐতিহ্যবাহি বিদ্যালয়টি শুরু হওয়ার পর থেকে শিক্ষার্থীদের মানসিক শক্তি বিকাশের জন্য জাতীয়, সাপ্তাহিক ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া ও বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান এবং ষষ্ঠ্য শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পযন্ত আন্তশ্রেণী ফুটবল টুর্নামেন্ট, আন্তশ্রেণী ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠান প্রতি বছরই অনুষ্ঠিত হয়। এ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়া-শুনার প্রতি আগ্রহী হয় এবং বিভিন্ন ডিবাইস (যেমন: স্মার্ট ফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ, কম্পিউটার ইত্যাদি) এর প্রতি আসক্ত হওয়া থেকে বিরত থাকে বলে জানান, গোলদার হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ রাসেল স্যার।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে প্রচারিত হয় রেডিও মেঘনার সাপ্তাহিত অনুষ্ঠান “বিদ্যাপিঠ”। শুনুন, ৯৯.০ এফএম এ সপ্তাহের প্রতি বুধবার, সকাল ০৯:২৫ মিনিটে।
অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায় ফারিহা ইসলাম।
সম্পাদনায় জেসমিন।